সদ্য সংবাদঃ-
    নড়াইলের জমজম রেষ্টুরেন্টের উপর তলার নির্মাণাধীন ভবন থেকে ভিক্টোরিয়া কলেজ শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার নড়াইলে পিঠে ছুরিবিদ্ধ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ নড়াইল সদর উপজেলা নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী আজিজুর রহমান ভূঁইয়াকে জরিমানা নড়াইলে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু রাকিবের ফলাফল দেখা হলো না আজ নড়াইলের লোহাগড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত শিক্ষকের মৃত্যু নড়াইলে চিত্রায় গোসলে নেমে নিখোঁজ মাদ্রাসা ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার বসুন্দিয়ায় ভৈরব নদী থেকে অভয়নগরের নিখোঁজ ইজিবাইক চালক ইমনের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার ভোলা লালমোহনে বীজ ও সার পেলেন ক্ষুদ্র- প্রান্তিক কৃষকেরা কালিয়া পৌরসভার কর্মকর্তা কর্মচারি বেতন ভাতার দাবীতে কর্মবিরতি পালন

    করোনা পরিস্থিতিতে ও চন্ডিপুরে থেমে নেই টিউশনি ব্যাবসা

    • আপডেট সময় : সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০

    জুন মাসের শেষ সপ্তাহ থেকেই পিরোজপুর জেলা ইন্দুরকানী উপজেলার চন্ডিপুর বাজারে বই(শিক্ষা সরঞ্জাম) হাতে কিছু শিক্ষার্থীদের আসা যাওয়া। খোঁজ নিয়ে জানাগেলো আগের মতোই বাজারের মধ্যকার টিউশনি সেন্টারগুলো আবার শুরু হয়েছে। ভেবেছিলাম খুব ভালোই হয়েছে এই পরিস্থিতির মধ্যেও যেহেতু এলাকার কোচিং সেন্টারগুলো খোলা হয়েছে তা হয়ত উপকারে আসবে, এলাকার শিক্ষার্থীরা নিয়মিত বিদ্যাচর্চায় নিয়োজিত থাকবে।তবে এই ভাবনার ব্যাতিক্রম দশাই নাকি ঘটে চলছে।কোচিং এর নামে চলছে বানিজ্য চন্ডিপুরের কোচিং সেন্টারগুলোতে।আজ এক শিক্ষার্থীর অবিভাবক এর সাথে কথা হয় পেশায় তিনি ভ্যান চালক সে প্রথমেই বলেন ‘বর্তমান সময়ে বড়লোকের পোলাপানই পড়ালেখা করতে পারে।

    কারন তারাই পারে মাসের ০১-০৫ তারিখের মধ্যে বেতন পরিশোধ করতে।আমাগো মতো মানুষে কি ৫ তারিখের মধ্যে বেতন দিতে পারে? তো মোগো পোলাপান কেমনে লেখাপড়া করামু’। তার এমন কথা শোনার পরেই খুব জানতে ইচ্ছে করে এসবের মূল কাহিনি। খোজ নিতে নিতে এক সূত্রে জানা যায় চন্ডিপুরের কয়েকটি কোচিং সেন্টারে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বেতন না দিতে পারলে বিভিন্ন কৌশলে অপমান করা হয় শিক্ষার্থীদের। এমনকি প্রতিষ্ঠান খুললে পরিক্ষার ফলাফল এর ব্যাপারে হুমকি দেয় স্বার্থান্বেষী কিছু শিক্ষক।করোনা পরিস্থিতিতে বিশ্ব আজ স্থবির হয়ে পড়েছে অন্যদিকে টিউশনি বানিজ্যে মেতে উঠেছে কোচিং সেন্টারগুলো।গ্রামের অনেক অভিভাবক আজ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। অধিকাংশ অভিভাবকই কৃষক,দিন মজুর এক কথায় দিন আনে পান্তা ফুরায় এমন অভিভাবকই বেশি।

    এই শিক্ষকদের এমন সিদ্ধান্তের জন্যই অনেক শিক্ষার্থীর থেমে যায় লেখাপড়া, বেছে নেয় অর্থ উপার্জনের পথ।এই পরিস্থিতি থেকে আদর্শ শিক্ষা ব্যাবস্থা ফিরিয়ে আনতে এসকল কোচিং সেন্টার এর কোচিং বানিজ্যের প্রতি যথাযথ ব্যাবস্থা গ্রহনের জন্য প্রসাশন কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে এক অভিবাবক।

    Share This Post in Your Social Media

    Comments are closed.

    More News Of This Category
    All rights reserved © Tech Business Development Ltd.
    Support BY TechITBD
    error: Content is protected !!