1. tn24@technewsbd24.com : টিএন২৪বিডি : টিএন২৪বিডি
  2. collegecomputer.mizan@gmail.com : মোঃ মিজানুর রহমান, অভয়নগর (য‌শোর)। : মোঃ মিজানুর রহমান, অভয়নগর (য‌শোর)।
  3. dipayansbf@gmail.com : দ্বিপায়ন সুশীল সহকারী সম্পাদক : দ্বিপায়ন সুশীল সহকারী সম্পাদক
  4. mdibrahim.sobug15@gmail.com : মোঃ ইব্রাহীম সবুজ : মোঃ ইব্রাহীম সবুজ
  5. joyroynil45@gmail.com : জয় রয়, নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি : জয় রয়, নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি
  6. narailkc@gmail.com : মো: খাইরুল ইসলাম চৌধুরী, : মো: খাইরুল ইসলাম চৌধুরী, সহকারী সম্পাদক
  7. manikroymanik991@gmail.com : মানিক চন্দ্র রয়, ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি : মানিক চন্দ্র রয়, ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি
  8. colorgraphicspoint@gmail.com : মোঃ মাসুদ রানা, কচুয়া, বাগেরহাট। : মোঃ মাসুদ রানা, কচুয়া, বাগেরহাট।
  9. mdpowerasif@gmail.com : মোঃ হাচিবুর রহমান কালিয়া উপজেলা প্রতিনিধি : মোঃ হাচিবুর রহমান কালিয়া উপজেলা প্রতিনিধি
  10. rahamanabdur697@gmail.com : মোঃ আব্দুর রহমান , বোরহানউদ্দিন উপজেলা প্রতিনিধি : মোঃ আব্দুর রহমান , বোরহানউদ্দিন উপজেলা প্রতিনিধি
  11. abrahimbl14@gmail.com : রহিম শিকদার মুন্সি মানিক মিয়া কলেজ প্রতিনিধি : রহিম শিকদার মুন্সি মানিক মিয়া কলেজ প্রতিনিধি
  12. rabbany238@gmail.com : মোঃ রাকিবুল ইসলাম : মোঃ রাকিবুল ইসলাম
  13. shahrastiecenter@gmail.com : হৃদয় চন্দ্র পাল চাঁদপুর জেলা প্রতিনিধি : হৃদয় চন্দ্র পাল চাঁদপুর জেলা প্রতিনিধি
  14. mdriazuddin503@gmail.com : মোঃ রিয়াজ উদ্দিন : মোঃ রিয়াজ উদ্দিন
  15. rohanrashed603@gmail.com : রোহান রাশেদ : রোহান রাশেদ দৌলতখান, ভোলা।
  16. sctc5323@gmail.com : মোসাঃ সামছুন্নাহার, বিশ্বম্ভপুর, সুনামগঞ্জ। : মোসাঃ সামছুন্নাহার, বিশ্বম্ভপুর, সুনামগঞ্জ।
  17. shamim29f@gmail.com : মোঃ শামীম হোসাইন, পিরোজপুর জেলা প্রতিনিধি : শামীম হোসাইন রিগান পিরোজপুর জেলা প্রতিনিধি
  18. shoukat.hossen@gmail.com : মোঃ শওকত হোসেন নাজিরহাট, ফটিকছড়ি, চট্রগ্রাম। : মোঃ শওকত হোসেন নাজিরহাট, ফটিকছড়ি, চট্রগ্রাম।
  19. admin@technewsbd24.com : TN24 : টিএন বিডি24
  20. uzirpurdigitalpostoffice@gmail.com : প্রদীপ দেবনাথ, উজিরপুর উপজেলা প্রতিনিধি. : প্রদীপ দেবনাথ, উজিরপুর উপজেলা প্রতিনিধি.
সদ্য সংবাদঃ-

সবার আগে লাল-সবুজের পতাকা উড়েছিল যশোরে: য‌শোর মুক্ত দিবস আজ

  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১৯

 

এম মিজানুর রহমান (লিটন)
য‌শোর থে‌কে:

৬ ডিসেম্বর যশোর মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালে দেশের প্রথম জেলা হিসেবে যশোর পাক হানাদারমুক্ত হয় এই দিনে।
গৌরবময় এই দিনটি পালনে যশোর জেলা প্রশাসনসহ বিভিন্ন সংগঠন পৃথক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। জেলা প্রশাসনের কর্মসূচি হলো সকাল দশটায় মুন্সী মেহেরুল্লাহ ময়দান (টাউন হল মাঠ) থেকে একটি শোভাযাত্রা বেরিয়ে শহরের মণিহার এলাকায় অবস্থিত বিজয়স্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্যদিয়ে শেষ হবে। এছাড়া বেসরকারি সংস্থা জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশন এদিন সকাল আটটায় কালেক্টরেট চত্বর থেকে মিনি ম্যারাথনের আয়োজন করেছে। ম্যারাথন উদ্বোধন করবেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শফিউল আরিফ। সকাল দশটায় জাগরণী চক্র কার্যালয়ে পুরস্কার বিতরণ করা হবে। এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন পুলিশ সুপার মঈনুল হক।
১৯৭১ সালে হানাদার পাকিস্তানি বাহিনী যশোরের চৌগাছার সলুয়া বাজারে তৈরি করে অগ্রবর্তী ঘাঁটি। ডিসেম্বরে যশোর সেনানিবাসের তিন দিকেই মিত্রবাহিনী ও মুক্তিবাহিনী শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করে। প্রতিরোধ যুদ্ধের শেষ অভিযান চলে ৩, ৪ ও ৫ ডিসেম্বর। এ তিন দিন যশোর অঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে পাক হানাদার বাহিনীর সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রচণ্ড যুদ্ধ হয়। সীমান্ত এলাকা থেকে মিত্রবাহিনী যশোর সেনানিবাসসহ পাক আর্মিদের বিভিন্ন স্থাপনায় বিমানহামলা চালায় ও গোলা নিক্ষেপ করে। পর্যুদস্ত পাকবাহিনী  ৫ ডিসেম্বর থেকে পালাতে শুরু করে। এদিন সকাল ও দুপুরে পাকিস্তানের নবম ডিভিশনের সঙ্গে ভারতীয় নবম পদাতিক ও চতুর্থ মাউন্টেন ডিভিশনের প্রচণ্ড লড়াই হয়।
বিকেলেই পাক সেনা অফিসাররা বুঝে যান, যশোর দুর্গ আর কোনোভাবেই রক্ষা করা সম্ভব নয়। বেনাপোল অঞ্চলে দায়িত্বরত লে. কর্নেল শামসকে নওয়াপাড়ার দিকে দ্রুত সরে যাওয়ার নির্দেশ দেন পাকিস্তানি ব্রিগেডিয়ার হায়াত। নিজের ব্রিগেড নিয়ে রাতের আঁধারে গোপনে যশোর ক্যান্টনমেন্ট থেকে হায়াত নিজে পালান খুলনার দিকে। পালানোর সময় ৫ ও ৬ ডিসেম্বর শহরতলীর রাজারহাটসহ বিভিন্ন স্থানে মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে তাদের মুখোমুখি লড়াই হয়। ৬ ডিসেম্বর বিকেলে মিত্র বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল বারাতের নেতৃত্বে মিত্র ও মুক্তিবাহিনী সেনানিবাসে ঢুকে তা দখলে নেয়।
সংস্থাপন মন্ত্রণালয় প্রকাশিত ‘যশোর গেজেটিয়ার’-এ উল্লেখ করা হয়েছে, ‘৬ তারিখ সন্ধ্যা হতে না হতেই পাক বাহিনীর সবাই যশোর ক্যান্টনমেন্ট ত্যাগ করে পালিয়ে যায়। ৭ ডিসেম্বর বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ আট নম্বর সেক্টরের অধিনায়ক মেজর মঞ্জুর ও মিত্র বাহিনীর নবম ডিভিশনের কমান্ডার মেজর জেনারেল দলবীর সিং যশোরে প্রবেশ করেন। তখনো তারা জানতেন না যে, যশোর ক্যান্টনমেন্ট শূন্য। তারা বিস্মিত হন কোনো প্রতিরোধ না দেখে।’
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ যশোর জেলার সাবেক কমান্ডার রাজেক আহমদ বলেন, ‘৬ ডিসেম্বরেই আমরা যশোর শহর থেকে শত্রু সেনাদের বিতাড়িত করি। কিন্তু, সেদিন যশোর শহর ছিল জনশূন্য। ফলে পরদিন ৭ ডিসেম্বর বিজয় মিছিল বের হয়।’
স্বাধীনতার পর থেকে ৭ ডিসেম্বরকেই যশোর মুক্ত দিবস হিসেবে পালন করা হতো। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা ও ইতিহাসবিদদের দেওয়া তথ্যমতে ২০১০ সাল থেকে ৬ ডিসেম্বর যশোর মুক্ত দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে।
৮ ডিসেম্বর ১৯৭১ যশোর শহরের নিরাপত্তার দায়িত্ব নেয় মুক্তিবাহিনী। ১০ ডিসেম্বর প্রথম শত্রুমুক্ত জেলা যশোরের দায়িত্ব গ্রহণ করেন জেলা প্রশাসক ওয়ালিউল ইসলাম। ১১ ডিসেম্বর টাউন হল মাঠে প্রথম শত্রুমুক্ত জেলা যশোরে হয় জনসভা। সেখানে উপস্থিত ছিলেন মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ, অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, যশোরের এমপিএ অ্যাডভোকেট মোশাররফ হোসেন প্রমুখ। মুক্ত যশোরে অফিস-আদালতের কার্যক্রম শুরু হয় ১২ ডিসেম্বর।

Share This Post in Your Social Media

Comments are closed.

More News Of This Category
All rights reserved © Tech Business Development Ltd.
Support BY TechITBD
error: Content is protected !!